Header Ads

Header ADS

আমি, আব্দুল্লাহ আল মামুন

আমি আমার মত। হতে চাইনা কারু মত। কি হবে? অন্যের সাথে তুলনা করে। আমার স্বক্ষমতার মাঝেই আমার স্বপ্ন।।

"Self-realization is power for oneself"

বাংলাদেশকে নিয়ে ভারতের পুরোনো খেলা এবং রবীন্দ্রনাথের নোংরা কুকীর্তি। যা এখনও অনেক বাংলার কিছু জারজ মানতে পারে না। তাদের জন্য। (দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য)। /// /// ৭ই অক্টোবর ২০১৯ ইং বুয়েটের ভয়নংকর একটি কালো রাত, জাতি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্ত।

তবে কেন শেষ হয়েও হলো না শেষ । আমরা কি করছি, কি আমাদের প্রত্যাশা, এর শেষ কোথায়?


নিচে আমার দেয়া, জীবন যুদ্ধে লড়ে যাওয়া যে সৈনিকের ছবিটি দেখছেন। এই ছবিটি আমার ফেসবুক ওয়ালে প্রায় চোখে পড়ে, যিনি এই ছবিটি ক্যাপচার করেছেন এবং যারা রি-পোস্ট করেছেন সবাইকে আমার পক্ষ থেকে অনেক ধন্যবাদ।


 প্রায়, আমার অনলাইন প্লাটফর্মে শুরু থেকেই এই ছবিটি আমার চোখে পড়ে। কি অপূর্ব কারিশমা, যখনই আমার জীবন থেকে সাকসেসের পরিমাপ করতে যায়, কোন না কোন ভাবে এই ছবি আমার চোখের সামনে ভাসে। তখন আমার জীবনের চাওয়া পাওয়া সাকসেস কোনোটাই হিসাব করি না, শুধু এটুকুই বলি "আলহামদুলিল্লাহ" তিনি যেমনটি চেয়েছেন আমাকে তেমনি রেখেছেন। 

তখন আমার মনে হয় আমি তো বাস্তবতার কিছুই জানিনা। কিছুই দেখিনি। কিছুই বুঝিনা। আমার সর্বঙ্গ সমর্থ। আমার পাশে তো সবাই আছে আমার পরিবার-আমার মা বাবা তাহলে আর কি চাই। 
সর্বোপরি আমি ভালো আছি।

আমি নিজের জায়গায় অনেক সময় ভেঙে চুড়ে গেলেও অনেকটা গুছিয়ে নিতে চেষ্টা করি। তবে মাঝে মাঝে অনেক ভাবিয়ে তোলে আমাকে আমার চারপাশ।

আমরা মানুষ হিসেবে অনেকটাই স্বার্থপর। আমাদের চাওয়া পাওয়ার শেষ বলে কিছু নেই । আমরা নিজেও জানিনা আমাদের কতটুকু চাওয়া পূর্ণ হলে- আমরা বলব আমরা সাকসেস। এজন্য অবশ্য আমি দায়ী করবো আমাদের সমাজ ব্যবস্থাকে। আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় কেমন যেন এক ধরনের প্রতিযোগিতা লক্ষ্য করা যায়। সে আমার চাইতে ভাল পোশাক পড়ে, অনেক অনেক স্বাছন্দ্য চলাফেরা করে, দামী গাড়ি ব্যবহার করে, বিলাস বহুল বাড়িতে থাকে, আমাকেও কোনো না কোনোভাবে তার চাইতে উপরে থাকতে হবে। এই টেন্ডেন্সিটা আমাদের সমাজের অধিকাংশ মানুষের ভিতরে কাজ করে এবং বর্তমানে এমন প্রবনতা বিকট আকার ধারণ করেছে। 

তা আমরা লক্ষ্য করতে পারি আমাদের পরিবারে, আমাদের সমাজ ব্যবস্থায়, আমাদের রাষ্ট্র ব্যবস্থায় সর্বক্ষেত্রে এর প্রভাব অসংশোধনীয় ভাবে বিস্তার লাভ করছে। ভবিষ্যৎ এই অপুরনীয় ক্ষতি সংশোধন করতে গেলে আমাদের চরম মূল্য পরিশোধ করতে হবে। যাক সেসব কথা।

আমার মূল উদ্দেশ্য রাষ্ট্রের, সমাজের বা পরিবারের দোষ বা কারণ খুঁজে বের করা নয়।

আমি মনে করি বর্তমানে সমাজ ব্যবস্থায় সম্মুখে সবার সুসম্পর্ক থাকলেও অভ্যন্তরীণভাবে  আত্মীয় এবং প্রতিবেশীর সঙ্গে  প্রায় মানুষের আতিথিয়তা ও ঘনিষ্ঠতা লোপ পাচ্ছে। 

অধিকাংশ মানুষই এখন বর্তমানে আত্মীয়তা বিচার করে নিজের স্বার্থের উপর ভিত্তি করে। প্রতিবেশীদের খোঁজ নেওয়াটা যেন বিরল নীতিতে রূপ নিয়েছে। সবাই যেন এক অদৃশ্য কোন বিন্দু খুঁজতে ব্যস্ত, সময়ের বড়ই অভাব।

এই অদৃশ্য বিন্দুর কারণে সমাজে আজ কিছু মানুষ সবকিছু ভুলে মারামারি হানাহানি এমনকি হত্যার মতো জঘন্য কাজ গুলো করতে দ্বিধাবোধ করছে না। 
বর্তমানে সমাজের এই অবক্ষয়ের অনেকগুলো কারণ থাকলেও আমি মনে করি প্রধান কেন্দ্র বিন্দুতে আছি আমরা নিজেরাই।
কেননা আমরা ইচ্ছে করলেই আমাদের নিজেদের চাওয়া পাওয়া অদৃশ্য ভাবনা সবকিছু একটা সীমারেখা টেনে, সবার সাথে সহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রেখে চলতে পারতাম, এজন্য আমাদের শুকরিয়া করার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু আমরা তা না করে ছুটে চলছি আজ অবধি কোন এক অজানা প্রত্যাশায়।

এই মরীচিকার ভদ্র নাম দেওয়া হয়েছে লক্ষ্য অর্জন বা সাফল্য। কিন্তু লক্ষ্য অর্জন বা এই সাফল্য সঠিক বিশ্লেষণ আজ অবধি কেউ দিতে পেরেছে বলে আমার জানা নেই, যদি দিয়ে থেকেও থাকে তা আমার অগোচরে।

তবে হ্যাঁ হাজারো সংজ্ঞা আছে সাফল্য বা লক্ষ্য অর্জনের কিন্তু কেউ প্রকৃতপক্ষে আত্মতৃপ্তি সহকারে বলতে পারেনি এর সীমারেখা কতদূর।
সবখানে আমি পেয়েছি ইনস্পাইয়ার বা মোটিভেশনাল কিছু কথা বা বাক্য যে কথা বা বাক্য গুলো মানুষ জাতিকে এই মরীচিকার পেছনে ছুটতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

আমি নিজের বিষয়টাকে খুব গুরুত্ব দিয়ে ভাবলাম আমার সাফল্য কোথায়। কোথায় গিয়ে শেষ করতে পারব। আমার লক্ষ্য কি? যখন আমি কল্পনা করতে থাকলাম, আমি দেখলাম সাফল্য বা সাকসেস যাই বলেন, তার কোন নির্দিষ্ট সময় বা রেখা নেই। তখন আমি ভাবতে থাকলাম আমি বর্তমানে যেখানে আছি এটাও তো আমার সাফল্যের শেষপ্রান্ত হতে পারে, 
তবে কেন শেষ হয়েও শেষ হলো না। 

আমি যদি আমার অবস্থান থেকে আমার পরিকল্পনা আমার লক্ষ্যকে আরো দীর্ঘায়িত না করি, তাহলে তো আমি বলতেই পারি আমার লাইফের সাফল্যের শেষ প্রান্তে দাঁড়িয়ে আমি আমার জীবন অতিবাহিত করছি।

পরবর্তীতে যদি আমার নতুন কোন স্বপ্ন আমার জীবনে  যুক্ত হয় সেক্ষেত্রে আমার সাফল্যের পথ চলা আরো দীর্ঘ হবে।

এই ভাবনা গুলো আমার মাথার ভিতরে যখন থেকে প্রসেসিং শুরু হয়েছে তখন থেকে আমি ভাবছি যে এই বিষয়টা নিয়ে অন্যান্য লেখক এবং বিজ্ঞজন  কি বলেছেন। তখন আমি google এ সার্চ করি বিভিন্ন সাইটে বিচরন করতে থাকি, আমি অনেকগুলো রাইটারের সংজ্ঞাগুলো কপি করতে থাকি। বেশ কিছু সংজ্ঞা বা উক্তি নোট করার পর আমি এগুলো বিশ্লেষণ করতে থাকি এবং কম্পেয়ার বা তুলনা করতে থাকি অবশেষে আমি দেখতে পাই কম বেশি সবারই মৌলিক উক্তি একক। সংজ্ঞাতে  তাদের মোটিভেশনাল স্পিচ বা অনুপ্রেরণা মূলক কথা বেশি হাইলাইট হয়েছে, কিন্তু কোন সংজ্ঞাতে আমি পাইনি সাফল্যের মাপকাঠি কি?

এ বিষয় নিয়ে কোন লেখকীয়  নির্দিষ্ট কোন  মতামত ব্যক্ত করেননি। হ্যাঁ কিছু সংখ্যক লেখক  বলেছেন মানুষের চাহিদা থেকে শুরু হয় প্রাপ্তি, প্রাপ্তি থেকে শুরু হয় নতুন স্বপ্ন, নতুন স্বপ্ন থেকেই বিস্তার শুরু হয় সাফল্যের পথ চলা। এতে করে বোঝা যায় এই সাফল্য নামের মরীচিকার কোন নির্দিষ্ট সময় বা পরিধি নেই।

আমার সাধ্যের ভিতরে সংগ্রহ করা যতগুলো মতামত আমি পড়েছি তারা যেমন কোন আত্মতৃপ্তিমূলক বিশ্লেষণ করে কোন সংজ্ঞা দিতে পারেননি, আমিও এই বিষয়টি নিয়ে  অতৃপ্ত থেকে গেলাম। 

সাফল্যের এই অসমাপ্ত গল্প কাহিনী সকলের জানা থাকলেও কেমন জানি সবার কাছে অজানা হয়ে থেকে গেল।

আর শুধুমাত্র এই কারণেই আমরা বলতে ভুলে গেছি "আলাহাম্দুলিল্লাহ" ।

আমরা সবাই জানি পূর্ণতা বলে কোন শব্দ নেই, পূর্ণতা পেতে হলে একমাত্র "আলহামদুলিল্লাহ" বলতে হবে।


আমি বেশ কিছুদিন আগে, ১৯৪৮ সালের একটি ইটালিয়ান পুরনো অস্কার বিজয়ী মুভি 👆-নাম 
"বাই সাইকেল থিবস" "Bicycle Thieves" দেখার পর আমি ভেবেছি প্রতিটি মানুষের অবস্থান তার নিজের নিকট গুরুত্বপূর্ণ কেননা তারা চারপাশ ঘিরে থাকে অনেক স্বপ্ন ঘেরা চোখ। আমি দেখেছি স্বপ্ন চাহিদা সমন্বয়, সুখের বিনিময় পরিবারের বন্ধন। স্বপ্ন ভাঙ্গা গড়া, সমাজের হিংস্রতা নিকৃষ্টতা।

তাই আমার কাছে মনে হয়েছে
মানুষের প্রধান উদ্দেশ্য হওয়া উচিত অভ্যান্তরীন সুখ, স্বাচ্ছন্দ্য ও স্বচ্ছতা।

সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে আমার আরও একটি সাইলেন্ট  ভিডিও ক্লিপ দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল।  অনেক আগে দেখেছি আমার মনে নেই কত মিনিটের, তবে মনে হয় সাত থেকে দশ মিনিটের, এই ভিডিও ক্লিপসে আমি দেখেছি- 

একজন ভদ্রলোক প্রতিদিন সাইকেলে প্যাডেল চালিয়ে অফিস করত, কোন একদিন বাসস্ট্যান্ডে তিনি দাঁড়িয়ে চিন্তা করলেন সবার মতো যদি আমিও এই বাসে চড়ে অফিস করতে পারতাম তাহলে আমার জন্য সহজ হতো। এরপর তিনি তার বেতন হাতে পায়, তার  চলার পথ সহজ করতে তিনি বাসে চড়ে অফিস করতে শুরু করেন। 
কোন একদিন তিনি দেখতে পান তার কলিগ বা সহকর্মী প্রতিদিন নিজের বাইক রাইড করে অফিসে যাওয়া আসা করেন। তখন তিনি চিন্তা করেন তার সহকর্মীর মত একটা বাইক যদি তার থাকতো তার অনেক সময় সাশ্রয় হত এবং বাস জার্নীতে  তার দুর্ভোগ হতো না। 
এক সময় তার বাইক কেনার সামর্থ হয়ে যায়। এরপর তিনি দেখতে পান তার প্রতিবেশী গাড়ি চড়ে প্রতিদিন অফিসে যাতায়াত করেন। তখন তার ইচ্ছা জাগে যদি তার একটি গাড়ি থাকতো তার জন্য আরও সহজ হতো ব্যক্তিত্ব ধরে রাখা এবং অফিসে যাতায়াত করার সময়। 
এমন করে তিনি কোন এক সময় কর্মী থেকে বস, বস থেকে কোম্পানির মালিকে পরিণত হয়ে যান। তার দামী গাড়ি হয়, বাড়ি হয়, যাতায়াতের ব্যক্তিগত উড়োজাহাজ থাকে, তারপরও কোথাও যেন তার এক শূন্যতা অনুভব করতে থাকেন।

একদিন সব ফেলে তিনি ফিরে চলে যান সেই বাসস্ট্যান্ডে যেখানে তিনি প্রথম স্বপ্ন দেখেছিলেন বাসে চড়ে অফিস করার সামর্থ্য। ভদ্র লোক  বাসস্ট্যান্ডে কিছুক্ষণ বসে থাকার পর দেখতে পান,  সেই বৃদ্ধকে, যিনি আজ থেকে বেশ কিছু বছর আগেও এই বাসস্ট্যান্ডএর পাশ  দিয়ে প্রতিদিন  হেটে যেতে দেখতেন। তিনি তাকে জিজ্ঞেস করেন হে বৃদ্ধ আপনি কোথায় যান। বৃদ্ধ খুব সানন্দে উত্তর করেন আমি বাজারের পাশে যাই আমার খাবারের অন্বেষণ করতে। ভদ্রলোক আবারো প্রশ্ন করেন বৃদ্ধকে আপনি কোথা থেকে এসেছেন, বৃদ্ধ সানন্দে তাকে জানান দীর্ঘ পথ পায়ে হেঁটে পারি দেওয়ার কথা। ভদ্রলোক আবারও তাকে জিজ্ঞেস করেন আপনি কি প্রতিদিন পায়ে হেঁটে সুদূর থেকে এই বাজারে খাবারের অন্বেষণে আসেন, বৃদ্ধ আবারও সানন্দে উত্তর করেন হ্যাঁ, আমাকে তো আসতেই হয়- কেননা আমার যে খিদে পায়। আমি প্রতিদিন সুদূর থেকে পায়ে হেঁটে বাজারে আসি খাবারের অন্বেষণে।

ভদ্রলোকটি অনেকক্ষণ সেই বাসস্ট্যান্ডে বসে থেকে চোখ আকাশ পানে দিয়ে ভাবতে থাকেন আসলেই তার শূন্যতা বা অপূর্ণতা কোথায়?
(ওপরে উল্লেখিত উক্তিগুলো আমার নিজের অনুমান করে লেখা কেননা এই ১০ মিনিটের মুভিটি ছিল সাইলেন্ট মুভি)

এরকম বাস্তবতা আমাদের সমাজে চোখে  পড়ার মতো ঘটনা  সচারচর। কখনো প্রকাশিত কখনো অপ্রকাশিত। তবে আমাদের মতো মধ্যবিত্ত পরিবার "বাইসাইকেল থিভস" মুভির চাইতে কম না।

বর্তমানে আমাদের সমাজ ব্যবস্থা লোক দেখানো কারিকুলাম বেশি ব্যাবহার হচ্ছে।

একটি  পরিবার ধ্বংসের দাঁড়প্রান্তে তবুও প্রতিবেশী হিসেবে তাঁর  হাঁসি মাখা দাঁত  দেখাতেই  হবে। বেমালুম ভুলেই যায় এমন দৃশ্য তার বেলাতেও আসতেই  পারে। আপনার ক্ষত জায়গায় লবন দেয়া  তার জেনো প্রতিদিনের রুটিন করা কাজ। নিজের হাজারো ভুল সংশোধন নেই , আপনার দিকে  চোখ একটি ভুলের অপেক্ষায়। এছাড়াও সমাজে মারামারি হানাহানি হত্যা এ যেন নিত্য দিনের সরল বেপার।
সমাজের সামাজিকতা সোহার্দতা পরস্পর ভালোবাসা একে অন্যের সুখে দুখে পাশে  থাকা বিপদে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়া।  এক যুগ  আগেও আমাদের চোখের সামনে এই সামাজিকতা পারস্পরিক সুন্দর বন্ধন ছিল। এখন  এসব যেন ইতিহাসের বইয়ের পাতায় লেখা।    

আমি মনে করি মানুষের চাওয়া পাওয়াটা নির্দিষ্ট একটা সীমা রেখার ভেতরে রাখা দরকার। কেননা মানুষের চাওয়া পাওয়া যত বেশি পূর্ণ হয় তত বেশি সীমারেখাটা বা পরিধিটা বেড়ে যায়। যদি তার অর্জন একের পর এক পূরণ হতে থাকে কোন এক সময় শেষ পর্যায়ে সে তার অতীত জীবনকে খুব গোপনে উপলব্ধি করতে থাকে এবং ভাবতে থাকে এর শেষ কোথায়। কিন্তু এই প্রশ্নের উত্তরটা কি আমরা কখনো খোঁজার চেষ্টা করি বা করেছি।

অবশেষে আপনি যেখানেই স্পর্শ করুন না কেন, আপনি একটি বিষয় অনুভব করতে পারবেন - সব কিছুর অবক্ষয়এর পিছনে একটায় কারণ , মানুষের পাবার নেশা ,পাওয়ার এর নেশা , অর্জন, সাফল্য, নিষ্ঠূর  স্বার্থপরতার কারণেই  মানুষ আজ অর্ধনগ্ন। 

( আপনার বর্তমান অবস্থান আপনার সাফল্য) 
                                                                  "আল্লাহামদুলিল্লাহ "

আসলে নিজেকে খুঁজতে গিয়ে নিজেকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে এই কথাগুলো আমি একান্তে ভাবছিলাম, আর আমার একান্তের ভাবনা বা কথা গুলোই আপনাদের সাথে লিখে প্রকাশ করলাম।

( আমি কোন লেখক না বা লেখার দক্ষতাও নেই ভুল হলে ক্ষমা করবেন)

No comments

Theme images by mattjeacock. Powered by Blogger.